ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কৌশল। চাকরি পাওয়ার গাইড

150+ সুন্দর ইসলামিক নাম মেয়েদেরযে কোনো চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ একটা গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।তাই ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কৌশল। চাকরি পাওয়ার গাইড ফলো করুন এবং ইন্টারভিউ ভালো করে দেন।সফলতা অর্জন করুন।

ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কৌশল। চাকরি পাওয়ার গাইড
একটা সফল ইন্টারভিউ আপনার জীবনকে বদলে দিতে পারে।তাই আজকের আর্টিকেল টি পড়ুন এবং ইন্টারভিউতে প্রবেশের পূর্ব প্রস্তুতি থেকে শুরু করে ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কৌশল জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কৌশল। চাকরি পাওয়ার গাইড

ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার জন্য কৌশল

ইন্টারভিউ তে কোনে রকম প্রস্তুতি ছাড়া যাওয়া মনে,চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাওয়া।অনেকেই মনে করেন,আবেদন ভালো হলে চাকরি পাওয়া যায়।এটা একদমই ঠিক নয়। আবেদন ভালো হলেই চাকরি হবে এমনটা নয়। চাকরি হওয়ার জন্য আবেদন থেকে শুরু করে ইন্টারভিউ পর্যন্ত ভালো করতে হবে তাহলেই চাকরি পাওয়া সম্ভব হবে।কারণঃ ইন্টারভিউ দেওয়া পরে চাইন্টারভিউয়ের ক্ষেত্রে সর্তকতাকরি হওয়া,না হওয়া সম্পূর্ণ নির্ভর করে নিয়োগদাতার সিদ্ধান্তের উপর।তাই চলুন ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার জন্য কৌশল গুলো জেনে নিইঃ-

কোম্পানি এবং পদ সম্পর্কে গবেষণা করুন:- আপনি যে কোম্পানিতে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন সে কোম্পানির সম্পর্কে ডিটেইলস জানুন।তাদের সাম্প্রতিক অর্জন,ইতিহাস ইত্যাদি বিষয়ে ধারণা নেন।তাদের ওয়েবসাইট এবং সোশাল মিডিয়া ফলো করুন।এছাড়াও,আপনি যে পদে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন সে পদ সম্পর্কে ডিটেইলস জানুন।সেই পদের দায়িত্ব,কর্তব্য গুলো বুঝুন।জবের ডেসক্রিপশন ভালো করে পড়ুন, আপনি কিভাবে এই চাকরির জন্য উপযুক্ত সেবিষয়ে ভাবুন এবং সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিন।এটি আপনাকে এই চাকুরির জন্য আত্নবিশ্বাসী করে তুলবে এবং ইন্টারভিউযারের কাছে আপনার চাকরির আগ্রহ প্রমাণ করতে পারবেন।

নিজের সিভি সম্পর্কে ভালোভাবে জানুন:- নিজের সিভি সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা থাকা অবশ্যাক।কারণ:ইন্টারভিউয়ার সিভি থেকে প্রশ্ন করতে পারে।সিভিতে উল্লেখিত প্রতিটি অভিজ্ঞতা,দক্ষতা,শিক্ষা অর্জন সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে ধারণা রাখুন।সিভিতে যা লিখেছেন অর্থাৎ,যেসব ফলাফল অর্জন করেছেন তার ব্যাখ্যা করার জন্য প্রস্তুত থাকুন।যে কোনো দক্ষতা দাবি করার আগে ভাবুন, আপনি সে বিষয়ে উত্তর দিতে পারবেন কিনা?। সিভি আপনার পরিচয় বহন করবে, তাই এটি সম্পর্কে আপনার সম্পূর্ণ ধারণা থাকা অবশ্যাক।

ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার জন্য কৌশল

সচারাচর ইন্টারভিউ তে করা প্রশ্ন অনুশীলন করুন:-

সচারাচর ইন্টারভিউতে কিছু প্রশ্ন করা হয়ে থাকে সেগুলো আপনাকে প্রশ্ন করা হতে পারে।এই প্রশ্ন গুলো প্রায় সব চাকরির ইন্টারভিউ তে করা হয়।যেমন: আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু বলুন?,আপনি কেন এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে চান?,আমরা আপনাকে কেন চাকরির জন্য সিলেক্ট করবো?,আপনার প্রত্যাশিত বেতন কত?এসব প্রশ্নের উত্তর প্রস্তুত করুন।প্রশ্নের উত্তর মুখস্ত করে নেয়,নিজের মতো করে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করুন।যেন,উত্তরগুলো স্বতঃস্ফূর্ত হয়।ইন্টারভিউয়ার আপনার কথাগুলো পছন্দ করেন।আপনি এই চাকুরির যোগ্য ব্যাক্তি এটা ফুটিয়ে তুলুন।এসব,প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার অনুশীলন করুন ফলে আপনার আত্নবিশ্বাস বাড়বে এবং ইন্টারভিউতে দ্রুত ও সুস্থভাবে উত্তর দিতে পারবেন।

প্রশ্ন করার জন্য প্রস্তুতি নিন:- প্রায় প্রত্যোক ইন্টারভিউতে ইন্টারভিউয়র শেষের দিকে প্রশ্ন করার সুযোগ দেন।এই সময়টা আপনাকে কাজে লাগাতে হবে।অর্থাৎ,ঝোপ বুঝে কোপ মারা।প্রশ্ন গুলো সাধারণ না হয়ে,কোম্পানির প্রতি আপনার আগ্রহ,চিন্তা ভাবনা প্রকাশ করুন।পদের ভবিষ্যৎ কেমন?,এই পদের নির্বাচিত ব্যাক্তিদের কাছ থেকে আগামী ১ বছরে আপনার প্রাত্যাশা কি?এসকল বিষয়ে প্রশ্ন করুন।ফলে ইন্টাভিওয়ারদের কাছে প্রকাশ পাবে,আপনি শুধু চাকরি নিয়ে না,কোম্পানি সম্পর্কেও ভাবেন।আপনি এই কোম্পানির সাথে কাজ করার জন্য মানিয়ে নিতে প্রস্তুত

অনুশীলন করা:-ইন্টারভিউতে প্রবেশের পূর্ব প্রস্তুতি,ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে অনুশীলন করুন।বন্ধু বান্ধব,পরিবারের সাথে অনুশীলন করুন।প্রয়োজনে নিজের ভিডিও করুন এবং আপনার দুর্বলতা গুলো খুজে বের করুন।আপনার দুর্বলতাগুলো আইডেন্টিফাই করার সেগুলো আরও উন্নত করুন।এই অনুশীলন আপনার confidence বাড়িয়ে তুলবে।পরিক্ষার সময় আপনি চাপমুক্ত থাকতে পারবেন এবং আপনার সেরাটা দিতে পারবেন।

ইতিবাচক শারীরিক এবং সুন্দর ভাষা ব্যবহার করুন:-ইন্টারভিউতে আপনার শারীরিক এবং সুন্দর ভাষা ব্যবহার করুন।ইন্টারভিওয়ারের সামনে অতিরিক্ত কোনো অঙ্গ ভঙ্গি করবেন না।নিজের মধ্যে আত্নবিশ্বাসী একটা ভাব রাখুন।স্বাভাবিক ভাবে থাকুন,প্রয়োজনে হাত নাড়াচাড়া করতে পারেন।অর্থাৎ,একজন মানুষ স্বাভাবিক যেভাবে কথা বলে।ইন্টারভিউয়ের সময় আশেপাশে না তাকিয়ে ইন্টারভিউয়ারের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন।ইন্টারভিউয়ারের চোখের সাথে নিজের চোখের সংযোগ স্থাপন করুন।এছাড়াও,হাত মেলাতে পারেন এতে আপনাকে আরও বেশি আত্নবিশ্বাসী মনে হবে।

পোশাক এবং সময়ানুবর্তীতা:- পোশাক পরিচ্ছদ পরিচ্ছন্ন রাখুন,চাইলে সাথে একটু সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন।চুল,দাড়ি,নক ইত্যাদি পরিষ্কার রাখুন।অহংকার না করে,ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে কথা বলুন।আপনার ইন্টারভিউ শুরু হওয়ার ১৫-২০ মিনিট আগে সেখানে উপস্থিত হন।সঠিক সময়ে পৌছানো উচিত।আপনি যদি লেট করে ফেলেন তাহলে প্রথমেই ইন্টারভিউওয়ার আপনার প্রতি ততোটা আকৃষ্ট হবে না।কারণ:আপনি সময় মেইনটেইন করে চলেন না।তাই সময়ের বিষয়টা খেয়াল রাখা জরুরী।

ডকুমেন্ট প্রস্তুত:-সার্টিফিকেট,আইডি সহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সঙ্গে নিন।কোনো প্রশ্নের উত্তর না জানলে শান্তভাবে বলুন এবং শিখে নিবেন এমন আগ্রহ প্রকাশ করুন।

ইন্টারভিউতে ব্যার্থ হলে হতাশ না হয়ে,সেখান থেকে শিক্ষা নিন এবং আবার চেষ্টা করুন।

ইন্টারভিউ এর আগের রাতে যা যা করবেন

ইন্টারভিউ এর আগের রাতের প্রস্তুতি নেওয়া অনেক জরুরি।নিচে ইন্টারভিউ এর আগের রাতের যা যা করবেন তুলে ধরা হলোঃ- 

ইন্টারভিউ এর আগের রাতে যা যা করবেন
  • ইন্টারভিউ আগের রাতে নতুন করে কিছু শেখার চেষ্টা না করে,আগে যা শিখেছেন সেগুলো রিভিশন করুন এবং নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুতি করুন।
  • নিজের সিভিটা দেখুন এবং আপনি যে কোম্পানিতে জবের আবেদন করেছেন সেই কোম্পানি সম্পর্কে ভালোভাবে জানুন এবং নিজের যে পদের জন্য আবেদন করেছেন সেই পদ সম্পর্কেও ধারণা নিন।
  • ইন্টারভিউ তে যেসব প্রশ্নগুলো করা হয় সেগুলোর উত্তর দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেন।চাইলে রাতে একবার সে প্রশ্নগুলো রিভিশন করে নিতে পারেন।
  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ করে একটা ফাইলে গুছিয়ে রাখুন।যেমন:সিভি, সার্টিফিকেট, আইডেন্টিটি, কলম,ঘড়ি,মোবাইল ইত্যাদি।
  • পোশাক প্রস্তুত করুন: ইন্টারভিউয়ের দিন কোন পোশাক পরে ইন্টারভিউ দিতে যাবেন সেটা ঠিক করুন এবং রাতে দেখে রাখুন সেটা ইস্ত্রী করা আছে কিনা? যদি না করা থাকে তাহলে কাপড়টি ইস্ত্রী করে রাখুন।
  • ইন্টারভিউয়ের জায়গা এবং সময় দেখুন: গুগল ম্যাপে আগেই দেখে রাখুন,ইন্টারভিউয়ের জায়গা কত দূরে? আপনার কত সময় লাগতে পরে,সে অনুযায়ী বাসা থেকে বের হবেন।মনে রাখবেন,ইন্টারভিউতে দেরি করলে চলবে না।১৫-২০ মিনিট আগে পৌঁছাবেন।
  • ঘুম: ইন্টারভিউয়ের আগের দিন বেশি রাত পর্যন্ত না জেগে থেকে, দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ুন এবং সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠুন।ফলে আপনার মন সতেজ থাকবে এবং নিজেকে আত্নবিশ্বাসী করে তুলুন।

ইন্টারভিউতে নার্ভাসনেস কাটানোর উপায়

ইন্টারভিউতে নার্ভাসনেস থাকাটা খুবই স্বাভাবিক।কিন্তু এটা কাটিয়ে তোলারও জরুরি,কারণ নার্ভাসনেস আপনার ইন্টারভিউ পারফর্মেন্স খারাপ হতে পারে।নিম্নে নার্ভাসনেস কাটানোর কিছু টিপস তুলে ধরা হলোঃ- 

ইন্টারভিউতে নার্ভাসনেস কাটানোর উপায়

নার্ভাস লাগলে ইন্টারভিউয়ের আগে কয়েকবার গভীর শ্বাস নিন এবং আস্তে আস্তে ছাড়ুন।এটি আপনার স্নায়ুতন্ত্রকে সান্ত করবে।

নিজের বডি এবং লেংগুয়েজ ঠিক করুন।নিজের উপর আত্নবিশ্বাস রাখুন,সব সময় আপনি পারবেন এমন পজিটিভ চিন্তা ভাবনা করুন।নিজের CV সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখুন।যে সব প্রশ্ন করতে পারে এগুলোর যথাযথ উত্তর নিজের মধ্যে প্রস্তুত করুন এবং ভালো একটি কাপড় পরিধান করুন।যা পরলে আপনি comfortable feel করবেন।যদি পারেন,ভালো একটা প্যান্ট,শার্ট,সু এবং সাথে একটা টাই ব্যবহার করার।এতে আপনাকে অনেক সুন্দর লাগবে।যা আপনার মনকে সতেজ রাখবে ফলে আপনার নার্ভাসনেস কমবে।একটা কথা মনে রাখবেন, তারাও মানুষ এবং আপনিও মানুষ,আপনি আপনার সেরাটা দিতে প্রস্তুত।

ছোট একটা মন্ত্র মনে রাখুনঃ
 Practice + Positivity + Patience = Confidence
   ⬇️     +     ⬇️     +      ⬇️     =   ⬇️
  চর্চা  + ইতিবাচক মনোভাব +   ধৈর্য    = আত্মবিশ্বাস

ইন্টারভিউতে সেলারী নেগােসিয়েশন করার উপায়

সেলারি নেগোসিয়েশন অর্থাৎ,বেতন নিয়ে আলোচনা ইন্টারভিউতে একটা গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।আপনি আগে ঠিক করুন,কত টাকা বেতনের চাকরি করতে চাচ্ছেন।আপনার যগ্যতা অনুযায়ী ঠিক করুন।চাইলে বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া থেকে ধারণা নিতে পারেন,কোন চাকরির,কোন পদের জন্য বেতন স্কেল কেমন?এসব বিষয়ে ধারণা নেওয়ার পরে আপনার প্রত্যাশা অনুযায়ী চাকরি খুঁজবেন।

ইন্টারভিউতে সেলারী নেগােসিয়েশন করার উপায়
ইন্টারভিউতে এক পর্যায়ে আপনার কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারে,আপনার বেতন প্রত্যাশা কত? তখন আপনার প্রত্যাশা অনুযায়ী বলুন।ধীরে সুস্থে নম্রতার সাথে বলুন। বেশি উত্তেজিত হবেন না।ধরুন,আপনার বেতন প্রত্যাশা (৩০,০০০-৩৫,০০০) টাকা।তখন সুন্দর ভাবে বলুন,যেমন: আমি আশা করি,বেতন (৩০,০০০-৩৫,০০০) টাকার মধ্যে হবে,তবে কোম্পানির বেনিফিট,কাজের পরিবেশ ইত্যাদি বিবেচনায় আমি নমনীয় আছি।

আর যদি কখনো অতিরিক্ত বেতনের কথা বলেন তাহলে,অতিরিক্ত বেতন চাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে বলুন।
কোম্পানি যদি আপনাকে বেতন অফার করে সেক্ষেত্রে,বেতন যদি আপনার প্রত্যাশার কম হয় তাহলে সাথে সাথে উত্তর না দিয়ে তাদের কাছ থেকে সময় নিন এবং ভেবে বলুন।ইন্টারভিউয়ের সময় নিজে থেকে আগে কখনো বেতন নিয়ে কথা বলবেন না।ইন্টারভিউয়ার যদি জিজ্ঞেস করে তখন বলুন এবং সে অফার করলে সাথে সাথে রাজি না হয়ে সময় নিন।

ইন্টারভিউয়ের ক্ষেত্রে সর্তকতা

ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কৌশল জানার পাশাপাশি ইন্টারভিউয়ের ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করাটাও জরুরি।নিম্নে ইন্টারভিউয়ের ক্ষেত্রে সর্তকতা সর্তকতা তুলে ধরা হলোঃ-

  • সময়মতো ইন্টারভিউয়ের জায়গায় পৌঁছান।
  • CV,কলম,ঘড়ি,মোবাইল সহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সাথে নিন।ভুলে বাড়িতে রেখে আসবেন না।
  • CV তে যা লিখেছেন সেগুলো নিজে ভালো করে দেখুন এবং CV তে কোনো প্রকার ভুল তথ্য দিবেন না।দিলে ধরা পড়ে যেতে পারেন।যদি ভুলবশত CV তে ভুল তথ্য দিয়ে ফেলেন তাহলে সেটা ঠিক করুন।
  • ইন্টারভিউয়ের সময় তাড়াহুড়ো করবেন না।
  • নিজেকে অসহায় হিসেবে উপস্থাপন করবেন না আবার অতিরিক্ত বড় কেউ এমনভাবেও উপস্থাপন করবেন না।
  • কোনো প্রকার নেগেটিভ কথা বলবেন না।সেলারি নিয়ে উত্তেজিত হবেন না।ধীরে সুস্থে সেলারি ঠিক করুন।নিজে থেকে সেলারির কথা বলবেন না।
  • ইন্টারভিউ শেষে কৃতজ্ঞতা এবং আপনার আগ্রহ প্রকাশ করুন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকের আর্টিকেল থেকে ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম।ইন্টারভিউ চাকরি পাওয়ার প্রথম ধাপ।আপনার জীবনে একটা সাফল্য চাবিকাঠি।মনে রাখবেন,প্রথমবার ইন্টারভিউতে সফল না হলে,হতাশ না হয়ে সেখান থেকে শিক্ষা নিন এবং আপনার দুর্বলতার জায়গায়গুলো উন্নত করুন।পরবর্তী ইন্টারভিউয়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন।
এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।আর্টিকেল-টি ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিফাত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url