🕌দোয়া কবুল হওয়ার ৫টি ইসলামিক নিয়ম।কোরআন ও হাদীস অনুযায়ী

প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়মদোয়া কবুল হওয়ার নিয়ম যানেন কি?আজকের আর্টিকেলে দোয়া কবুল হওয়ার ৫টি ইসলামিক নিয়মকোরআন ও হাদীস অনুযায়ী বলবো,সেগুলো অনুসরণ করলে আল্লাহর রহমতে আপনার দোয়া কবুল হতে পারে,ইনশাআল্লাহ।

🕌দোয়া কবুল হওয়ার ৫টি ইসলামিক নিয়ম।কোরআন ও হাদীস অনুযায়ী

আজকের আর্টিকেলে দোয়া কবুলের সময়,দোয়া কবুল হওয়ার শর্ত,কখন দোয়া কবুল হয়,প্রার্থনা কবুলের উপায় ইসলাম,কোন সময়ে দোয়া করলে কবুল হয়,দোয়া কবুল হওয়ার আমল ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেছি।আর্টিকেল টি পড়ুনন এবং দোয়া কবুলের শর্ত,সময় জেনে নিন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ- 🕌দোয়া কবুল হওয়ার ৫টি ইসলামিক নিয়ম।কোরআন ও হাদীস অনুযায়ী

🕌দোয়া কবুল হওয়ার ৫টি ইসলামিক নিয়ম।কোরআন ও হাদীস অনুযায়ী

দোয়া কবুল হওয়ার ৫টি ইসলামিক নিয়ম নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ-
  • পবিত্রতা এবং তওবা: দোয়া করার আগে পবিত্র হন তারপরে তওবা করুন এবং সকল গুন্নাহ থেকে ফিরে আসুন।
  • দোয়া শুরু করুন: দোয়া শুরু করুন আল্লাহর গুণবাচক নাম দ্বারা যেমন:(ইয়া রহমান,ইয়া রহিম)।আল্লাহকে ডাকো তার সুন্দর গুণবাচক নাম দ্বারা...(সূরা আ রাফ-১৮০)
  • দরুদপাঠ: দোয়া করার মাঝে রাসুল( স.) প্রতি দরুদ পাঠ করুনহাদিস দ্বারা প্রমাণিত দরুদ পাঠ ছাড়া দোয়া আসমান পর্যন্ত উঠে না।
  • সময় নির্বাচন: দোয়া করার সময় উপযুক্ত সময় নির্বাচন করুন:
  1. তাহাজ্জুদের সময়
  2. আযানের পরে
  3. রমজানে ইফতারের পরে
  4. জুমার দিন আশরের পরে
  • দৃঢ় বিশ্বাস এবং ধৈর্য: দোয়া করার সময় আল্লাহ ও তার রাসুল এবং তার সকল সৃষ্টির প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস রাখতে হবে এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে।হাদিসঃএছাড়াও,দোয়া করলে,দোয়া কবুল হবে না এমনটা মনে করা যাবে না।এমন সন্দেহ করা যাবে না।দোয়া কবুলের জন্য মনে দৃঢ় বিশ্বাস রাখতে হবে।

কোন সময়ে দোয়া করলে কবুল হয়

দোয়া হলো আল্লাহর ইবাদত।কাজেই দোয়া কবুলের কিছু সময় রয়েছে, যে সময় দোয়া করলে দোয়া কবুল হবে,ইনশাআল্লাহ।চলুন কোন সময়ে দোয়া করলে কবুল হয় জেনে নিই।

কোন সময়ে দোয়া করলে কবুল হয়

  • তাহাজ্জুদের নামাজ: রাতের শেষ তৃতীয় অংশে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করলে দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অনেক বেশি।কারণ: এসময়ে আল্লাহ সবথেকে নিচের আসমানে নেমে আসেন এবং বলেন কে কে আছো আমাকে ডাকো? আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিব।

  • জুম্মার দিনের দোয়া: সহিহ,মুসলিম শরীফ বর্ণনায় জুম্মার দিন দোয়া কাবুলের চুড়ান্ত সময়,ইমাম মিম্বরে বসা থেকে নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত।এছাড়াও,আবু দাউদ শরীফে পাওয়া গেছে,আশর থেকে মাগরিব পর্যন্ত দোয়া কবুল হওয়ার সময়।

  • আজান ও ইকামাতের মধ্যেবর্তী সময়ে দোয়া কবুল হয়।রাসুল (স.) বলেছেন এসময়ে কারোর দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না।(আবু দাউদ)

  • সেজদার মাঝে দোয়া: রাসুল (স.) বলেছেন এই সময় বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে কাছে চলে যায়। তাই এই সময় বেশি বেশি চাও।

  • ফজরের নামাজের পরে দোয়া।কারন এই সময়ে দোয়া সবচেয়ে বেশি কবুল হয়।

  • রোজাদার ব্যাক্তির ইফতারের সময়ের দোয়া কখনোই ফিরিয়ে দেন না।এছাড়াও,নির্যাতিত ব্যাক্তির দোয়া আল্লাহ ফিরিয়ে দেন না।

সুতরাং,আমরা আল্লাহর কাছে সব সময় দোয়া করব।উপরিউক্ত  সময়সহ  সব  সময়  দোয়া করা  এবং ক্ষমা  প্রর্থনা  করা  আমাদের  উচিত।

দোয়া কবুল হওয়ার শর্ত

প্রত্যোক মুসলিম বিশ্বাস করেন জীবন-মৃত্যু, ভালোমন্দ, সম্পদ,সুস্থতা সবকিছু আল্লাহর নির্দেশে পরিবর্তন হয়।আর,প্রত্যোক মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের পেছনে রয়েছে দোয়া।আর এই দোয়া কবুল হওয়ার পেছনে রয়েছে বেশকিছু শর্ত।নিম্নে দোয়া কবুল হওয়ার শর্ত তুলে ধরা হলোঃ-

দোয়া কবুল হওয়ার শর্ত

আমাদেরকে দৃঢ় বিশ্বাস রাখতে হবে ইহকাল ও পরকালের উপর এবং আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় হিসেবে স্বীকার করতে হবে।যদি কেউ এই বিশ্বাস রাখতে না পারে তাহলে সে পূর্ণ মুসলমান হতে পারবে না।তাই সর্বপ্রথম আল্লাহর প্রতি ইমান আনতে হবে।আল্লাহ ছাড়া কাউকে ডাকা যাবে না,সব সময় তার উপর বিশ্বাস রাখতে হবে।সকল বিপদে আপদে তাকে স্বরণ করতে হবে। 

শরিয়তের কোনো একটি মাধ্যমে আল্লাহ কে ডাকা।যেমন:নামাজ।প্রত্যোক মুসলমানের উপর নামাজ ফরজ করা হয়েছে। তাই আমাদেরকে নামাজ আদায় করতে হবে এবং আল্লাহর কাছে বেশি চাইতে হবে।আল্লাহর কাছে যদি তার কোনো বান্দা কিছু চাই তাহলে তাকে আল্লাহ ফিরিয়ে দেন না।বান্দা কোনো কিছু চাইলে এতে আল্লাহ আরও খুশি হন।

আল্লাহ কে শুধু মুখে ডাকলেই হবে না,মন থেকে আল্লাহ কে ডাকতে হবে।সবসময় পবিত্রতা অর্জন করতে হবে,সকল পাপ কাজ থেকে দূরে থাকতে হবে,সুদ,ঘুষ এবং হারাম কোনো কিছু পানাহার করা যাবে না।অর্থাৎ,সকল পাপ থেকে দূরে থাকতে হবে এবং আল্লাহর ও নবি রাসুলের দেখানো পথ অনুসারে জীবন যাপন করতে হবে।আল্লাহর কাছে মন থেকে চাইতে হবে তাহলে আল্লাহ দোয়া কবুল করবেন,ইনশাআল্লাহ।

এছাড়াও,দোয়া কবুল হওয়ার জন্য নিদিষ্ট কিছু সময় রয়েছে,সে সময় দোয়া করলে দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।যেমন: ফজরের নামাজের পরে,জুম্মার দিন খুতবার সময়ে দোয়া ইত্যাদি।

প্রার্থনা কবুলের উপায় ইসলাম

হাদিসে বলেছে,দোয়া কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হারাম বর্জন করা।যারা হারাম পানাহার করে,হারাম টাকার বস্ত্র পরিধান করে তাদের দোয়া কখনো কবুল করেন না,আল্লাহ।
প্রার্থনা কবুল না হওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে সেগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ-

আমরা আল্লাহর সম্পর্কে অবগত। কিন্তু তার প্রদত্ত আমল গুলো করি না।আমরা রাসুল (স.) কে ভালোবাসি কিন্তু তার সুন্নাহ গুলো পালন করি না।আমরা সকলেই জান্নাতে যেতে চাই। কিন্তু জান্নাতে যাওয়ার জন্য আমল করি না।আমরা সবাই পরকালে জাহান্নামের ভয় পায়। কিন্তু জাহান্নাম থেকে বাচার জন্য দুনিয়ায় কষ্ট করতে চাই না।প্রতিনিয়ত সকল পাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছি এবং নিজেকে জাহান্নামের পথে ধাবিত করছি।আমরা মৃত্যু শিকার করি,কিন্তু তার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করি না।

আমরা আল্লাহর সকল নিয়ামত উপভোগ করছি কিন্তু তার শুকরিয়া আদায় করছি না।আমদের শুধু মুখে মুখে আল্লাহ কে ডাকলে হবে না।আল্লাহ কে অন্তরে বিশ্বাস করতে হবে এবং তার দেওয়া নির্দেশ মেনে চলতে হবে।ইসলামের দেখানো পথ অনুসারে জীবন যাপন করতে হবে।আমরা উপরিউক্ত যে বিষয়গুলো তুলে ধরেছি, সেগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে ভুলগুলো সুদ্রে নিতে হবে এবং আল্লাহর কাছে মন থেকে প্রার্থনা করতে হবে।ইনশাআল্লাহ,প্রর্থনা কবুল হবে।

দোয়া কবুল হওয়ার আমল

দোয়া কবুল হওয়ার আমল
আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করার মাধ্যমে কোনো কিছু চেয়ে থাকি।পাপ থেকে মুক্তি চাই।কিন্তু আমরা জানি না আমাদের দোয়া কবুল হচ্ছে কিনা?আমরা দোয়া করলে সব দোয়া কবুল হচ্ছে এমনটা না,আমরা জানি আল্লাহ কখনো কাউকে নিরাশ করেন না।আমরা যেহেতু জানি না আমাদের দোয়া কবুল হচ্ছে কিনা,সেহেতু দোয়া কবুল হওয়ার জন্য কিছু আমল ফলো করতে পারি যেগুলো কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত।

  1. পবিত্রতা অর্জন: আমাদেরকে সবসময় পবিত্র থাকতে হবে।অপবিত্র ব্যাক্তির কাছে আল্লাহর ফেরেশতা আসে না এবং আল্লাহ পছন্দ করেন না।তাই পবিত্র হওয়ার পরে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়।

  1. বিনয়ের সঙ্গে দোয়া করা: বিনয়ের সঙ্গে দুই হাত তুলে দোয়া করা।

  1. মিনতি ভরা কন্ঠে দোয়া করা: মিনতিভরা কন্ঠে দোয়া করলে সে দোয়া কবুল হয়।দোয়ার মধ্যে নম্রতা যত বেশি হবে ততই মঙ্গল।

  1. আল্লাহর প্রশংসা এবং দরুদপাঠ: দুই হাত তুলে দোয়া করার পূর্বে দরুদ শরীফ পাঠ করা।হাদিসে এসেছে, রাসুল (স.) বলেছেন যে ব্যাক্তি দেয়া করার পূর্বে দরুদ শরীফ পাঠ করে তার দোয়া অবশ্যই কবুল হয়।

অর্থাৎ,দোয়া করার সময় অন্তর থেকে আল্লাহ কে ডাকতে হবে তাহলে আল্লাহ তায়ালা সে ব্যাক্তির ডাকে সাড়া দেন।আল্লাহ তার বান্দাকে কখনো নিরাশ করেন না।

সুরা বা আয়াত দোয়া কবুলের জন্য

সুরা বা আয়াত দোয়া কবুলের জন্য
দোয়া কবুল হওয়ার জন্য আলকুরআনে বিশেষ কিছু সূরা বা আয়াত রয়েছে।যেগুলো নবী রাসুল কঠিন সময়ে পাঠ করতেন।নিম্নে কিছু সুরা বা আয়াত দোয়া কবুলের জন্য তুলে ধরা হলো,যেগুলো অত্যান্ত ফজিলত পূর্ণ।
  • ইউনুস (আঃ)-এর দোয়া:সূরা আল-আম্বিয়া - আয়াত ৮৭

বাংলা উচ্চারণ:
লা ইলা-হা ইল্লা আনতা, সুবহা-নাকা ইন্নি কুন্তু মিনাজ্-জ্বা-লিমীন।

বাংলা অর্থ:
আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। আপনি পবিত্র, আমি নিশ্চয়ই জালিমদের অন্তর্ভুক্ত।

  • দোয়া কবুলের বিশেষ দোয়া:সূরা আলে ইমরান - আয়াত ৮

বাংলা উচ্চারণ:
রব্বানা লা তুযিঘ কুলুবানা বা’দা ইজ হাদাইতানা, ওয়া হাব লানা মিল্লাদুনকা রাহমাহ। ইন্নাকা আনতাল ওয়াহ্হাব।

বাংলা অর্থ:
হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি যখন আমাদের সৎপথে চালিয়েছেন, এরপর আমাদের অন্তরকে বাকা করবেন না, আর আপনার পক্ষ থেকে আমাদের রহমত দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি মহাদাতা।

  • দরিদ্রতা, কষ্ট ও বিপদে দোয়া:সূরা আল-ফুরকান - আয়াত ৭৪

বাংলা উচ্চারণ:
রব্বানা হাব লানা মিন আজওয়াজিনা ওয়া জুররিয়্যাতিনা কুররাতা আয়িউনিওঁ, ওয়াজআলনা লিল্-মুত্তাকিনা ইমামা।

বাংলা অর্থ:
হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের স্ত্রী ও সন্তানদেরকে আমাদের চোখের শীতলতা করে দিন এবং আমাদেরকে পরহেজগারদের নেতা বানিয়ে দিন।

  • মূসা (আঃ)-এর দোয়া:সূরা ত্বাহা – আয়াত ২৫–২৮

বাংলা উচ্চারণ:
রব্বিশরাহ্ লি ছাদরি
ওয়া ইয়াসসির লি আমরি
ওয়াহলুল উকদাতাম মিল লিসানি
ইয়াফকাহু কাওলি।

বাংলা অর্থ:
হে আমার প্রতিপালক! আমার বক্ষ প্রসারিত করুন, আমার কাজ সহজ করে দিন, আমার জিহ্বার জড়তা দূর করে দিন, যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে।

  • নেক আমল ও ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া:সূরা আলে ইমরান – আয়াত ১৯৩-১৯৪

বাংলা উচ্চারণ:
রব্বানা ফাগফির লানা যুনুবানা, ওয়া কাফফির ‘আন্না সাইয়ি’আ-তিনা, ওয়া তাওয়াফফানা মা’আল আবরার।

বাংলা অর্থ:
হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের গোনাহ মাফ করে দিন, আমাদের পাপসমূহ মোচন করুন, এবং আমাদের সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে মৃত্যু দিন।

দোয়া কবুলের গোপন রহস্য

দোয়া আল্লাহর শ্রেষ্ঠ ইবাদতের একটি।মহান আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশের একটি মাধ্যম দোয়া।দুনিয়ায় যে যত বেশি আল্লাহকে চিনতে পেরেছেন সে ততো বেশি আল্লাহর দোয়ায় মশগুল হয়েছেন।

দোয়া কবুলের গোপন রহস্য

আমরা বিপদে পড়লে আল্লাহর কাছে দোয়া করি, কিন্তু এটা ভুল পন্থা।আমাদের সুখে,দুঃখে সর্বাবস্থায় আল্লাহর কাছে দোয়া করা উচিত।আবু হুমাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (স.) বলেছেন, আল্লাহর কাছে বিপদের সময় দোয়া করলে সে দোয়া কবুল করেন,কারণ:সে যাতে সুখের সময় আরও বেশি দোয়া করতে পারেন।(জামে তিরমিজি,হাদিস নাম্বার-৩৩৮২)।

নিরূপায় বান্দার দোয়া থাকে ইখলাসে পূর্ণ।দরিদ্রতা, কষ্ট ও বিপদে দোয়া থাকে সূরা আল-ফুরকানে পূর্ণ।নেক আমল ও ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া থাকে সূরা আলে ইমরানে পূর্ণ।মানুষ তার হৃদয় মন নিয়ে আল্লাহ মুখী হয়ে যায়।পরিপূর্ণ বিশ্বাস এবং আস্তা রেখে আল্লাহর কাছে চাই এটাই দোয়া কবুলের গোপন রহস্য।

লেখকের শেষ মন্তব্য

পরম করুণাময় আল্লাহ তায়ালা তিনি আমাদের ডাক শুনেন এবং আমাদের দোয়া কবুল করেন।আমাদের সব সময় ধৈর্য ধরে তাকাতে হবে এবং আল্লাহর কাছে চাইতে হবে।দোয়ায় তাড়াহুড়া করলে সে দোয়া আল্লাহ কবুল করেন না।তাই আমাদের ভালো আশা নিয়ে,ধৈর্য ধরে ইবাদত করতে হবে।দোয়ার ফল তিনি কখনো দুনিয়াতে,কখনো আখিরাতে আবার কখনো,কোনো বিপদ থেকে মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে দেন।

হাদিসে এসেছে,দোয়া করো এবং কবুল হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত থাকো।(তিরমিজি)

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে বন্ধু দের সাথে শেয়ার এবং একটি কমেন্ট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিফাত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url