আমাশয় রোগীর খাদ্য তালিকা ও করণীয়- অভিজ্ঞ পরামর্শ
সবচেয়ে ভালো WiFi রাউটার কোনটি এবং দাম জেনে নিনআমাশয় রোগ একটি সাধারণ রোগ।এই রোগে কখনো ভোগেন নি এমন মানুষ নেই বললেই চলে।অনেকের আবার দীর্ঘ দিন ধরে আমাশয় রোগে ভুগছেন কিন্তু কোনোভাবে পরিত্রাণ পাচ্ছেন না তাহলে আজকের এই আর্টিকেল টি আপনার জন্য।আজকের আর্টিকেলে আমরা আমাশয় রোগ হলে করণীয়,কোন খাবারগুলো খাবেন এবং কোন খাবারগুলো থেকে বিরত থাকবেন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো।
আমাশয় রোগ বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষ কে প্রভাবিত করে। এই রোগ বিশেষ করে অপরিষ্কার পানি পান করার ফলে হয়ে থাকে।তাই আমাশয় রোগ হলে করণীয়,আনাশয় হলে কোন খাবারগুলো খাবেন এবং কোন খাবারগুলো থেকে বিরত থাকবেন এবং আমাশয় রোগের ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ- আমাশয় রোগীর খাদ্য তালিকা ও করণীয়- অভিজ্ঞ পরামর্শ
- আমাশয় হলে কোন খাবারগুলো খাবেন
- আমাশয় হলে কোন খাবারগুলো থেকে বিরত থাকবেন
- আমাশয়ে রােগীর জন্য কোন ফল খাওয়া ভাল
- আমাশয় হলে দুধ খাওয়া যাবে কি
- কি পাতা খেলে আমাশয় রোগ ভালো হয়
- ডায়রিয়া হলে কি মসুর ডালের স্যুপ খাওয়া উচিত
- আমাশয় রোগীর খাদ্য তালিকা
- আমাশয় বারবার পাতলা পায়খানা হওয়ার কারণ
- আমাশয় বারবার পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
- আমাশয়ের ঔষধের নাম কি
- আমাশয় কমাতে সাস্থ্য সচেতনতার গুরুত্ব
- লেখকের শেষ মন্তব্য
আমাশয় রোগীর খাদ্য তালিকা ও করণীয়- অভিজ্ঞ পরামর্শ
আনাশয় হলো ডায়রিয়ার একটি বহুরূপী রূপ।আমাশয় হয় মূলত ব্যাক্টেরিয়ার কারণে।যেমনঃ- অ্যামিবা এবং সিগেলা নামক ব্যাক্টেরিয়া।কথায় আছে প্রতিকার থেকে প্রতিরোধ উত্তম।তাই আমাদের আমাশয় রোগ হওয়ার পরে চিকিৎসা কিভাবে করতে হবে এটা জানার আগে, আমাশয় রোগ কেন হয় এটা জানা জরুরি।তাই আমাদের কে সবার আগে জানতে হবে আমাশয় কেন হয়?আমাশয় কেন হয়?
আমাদের শরীরে ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে আমাশয় হয়ে থাকে।আমাশয় হলে গুরুতর ডায়রীয়া সৃষ্টি হতে পারে।আমরা অনেক খাবার না ধুয়ে খেয়ে ফেলি ফলে শরীরে ব্যাক্টেরিয়ার সৃষ্টি হয়।শুধু তাই নয়, আমরা অপরিষ্কার পানি পান করে থাকি যার মাধ্যমে এ রোগ দেহে ছড়িয়ে থাকে। তাই আমাদের কে বিশুদ্ধ পানি পান করা সহ ভালো পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।আমাশয় রোগ হলে করণীয়
খাবার পানি বিশুদ্ধ করে নেওয়া তারপর পান করা এবং আমরা অনেক সময় বাজার থেকে নানারকম শাকসবজি এবং ফলমূল কিনে থাকি যেগুলো-তে অনেজ রকম কীটনাশক দেওয়া থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর।তাই এগুলো ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর সেগুলো খাওয়া।কাবার পানি অনেকভাবে বিশুদ্ধ করা যায়।যেমন: ফুটানো, থিতানো, ব্লিচিং পাউডার মিশ্রিত করা ইত্যাদি।এছাড়াও আমাদের পরিষ্কার পোশাক পরিধান করতে হবে।অনেকেই নোংরা পোশাক পরে থাকে যার ফলে সে আমাশয় রোগে আক্রান্ত হতে পারে।এগুলো বাদেও আমাশয় হলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবো।আমাশয় রোগ হলে সাধারণত ১ সপ্তাহে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু কখনো ১ সপ্তাহের বেশি হয়ে গিয়ে তাও সুস্থ হচ্ছে না তাহলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।আমাশয় হলে কোন খাবারগুলো খাবেন
আমরা আগেই বলেছি আমাশয় রোগ সাধারণত পরজীবি ব্যাক্টেরিয়া থেকে হয়ে থাকে।যা অসাস্থ্যকর খাবার থেকে সৃষ্টি হয়ে থাকে।এজন্য আপনার আমাশয় রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য রাখতে হবে সকল পুষ্টিকর খাবার। তাই চলুন জেনে নিই কোন খাবারগুলো আপনার খাওয়া উচিত।- সহজ পাচ্য খাবার: ভাত,রুটি ইত্যাদি।
- তরল খাদ্য: ঠান্ডা পানি,ডাবের পানি,ফলের রস ইত্যাদি।
আরও পড়ুনঃ এলার্জি হলে করণীয়,ঘরোয়া পদ্ধতিতে এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
আমাশয় হলে কোন খাবারগুলো থেকে বিরত থাকবেন
আমাশয় হলে এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খাওয়া শরীরের জন্য আরও ক্ষতিকর।আমাশয় হলে সহজ পাচ্য এমন খাবার খেতে হবে,যাতে খুব সহজে হজম হয়।অতিরিক্ত পরিমাণে তেল চর্বি যুক্ত খাবার গুলো খাওয়া যাবে না এবং দুগ্ধজাত খাবারও খাওয়া যাবে না।এছাড়াও,বাইরের অসাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।এসব খাবার পেটে মধ্যে আর অসস্থি সৃষ্টি করবে এবং আরও রোগ বাড়িয়ে তুলবে।তাই পুষ্টিকর খাবারগুলো খান।আমাশয়ে রােগীর জন্য কোন ফল খাওয়া ভালো
আমাশয় রোগ হলে এমন কিছু ফল খেতে পারেন যেগুলো আপনার শরীর সুস্থ করে তুলতে অনেক সাহায্য করবে।তাই চলুন জেনে নিই এমন কিছু খাবারের তালিকা।- কলাঃ কলায় অনেক পটাশিয়াম রয়েছে, যা হজমে সাহায্য করে।
- আপেলঃ আাপেলে পেকটিন থাকে যা আমাশয় রোগ ঠিক করতে অনেক সাহায্য করে।
- ডাবঃ ইলেক্ট্রোলাইক পুনরুদ্ধারে সহায়ক।
- গাজরঃ পুষ্টি কর গুণ সম্পন্ন
- ডালিমঃ ডালিম রস করে ছেকে পাতলা করে নিতে হবে।
- পেঁপেঃ সিদ্ধ করে খেতে হবে।এটি হালকা পুষ্টিকর ও তরল।
আমাশয় হলে দুধ খাওয়া যাবে কি
আমরা সাধারণত সবাই খাবার তালিকায় দুধ রেখে থাকি।দুধ আমাদের শরীরে পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে।আমাদের শরীরে প্রতিটি অঙ্গ সচল রাখতে দুধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা।তবে সবক্ষেত্রে দুধ শরীরের জন্য উপকারী নয়।যেমন: আমাশয় হলে দুধ পান করলে,হিতে বিপরীত হতে পারে।আমাশয় হলে দুধ খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।তাই এই অবস্থায় দুধ না খাওয়ায় ভালো।তবে আপনি চাইলে দুগ্ধ জাত খাবার গুলো এড়িয়ে ভাত,রুটি এগুলো খেতে পারেন।কি পাতা খেলে আমাশয় রোগ ভালো হয়
আমাশয় রোগ হলে কিছু ঘরোয়া উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন,যা আপনার রোগ নিরাময় করতে সাহায্য করবে।আমরা অনেকেই থানকুনি পাতার নাম শুনেছি এবং চিনি।অনেকেই নাও চিনতে পারেন, তাহলে আপনার বাড়ির যে কোনো লোকের বললে চিনিয়ে দিবে।থানকুনি পাতা পাতা শুধু আমাশয় রোগ নয়।এটি পেটের যে কোনো সমস্যা প্রতিরোধে অনেক কার্যকরী।এই পাতার রস বিশেষ করে ক্রনিক আমাশয়ের জন্য উপকারী,এছাড়াও এই পাতা পেটের আলসারের মতো সমস্যা কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
থানকুনি পাতায় রয়েছে বিভিন্ন ধরণের খনিজ উপাদানের সমাহার।যা আপনার রক্ত জমাট বাধতে সাহায্য করবে ফলে আপনার আমাশয় রোগ দ্রুত ঠিক হবে।থানকুনি পাতার অন্যতম উপকারীতা এটি আমাশয়,ডায়রিয়া রোগ সহ পেটের আলসারের সমস্যার জন্য বেশ উপকারী।
আপনি যদি নিয়মিত সকালে এই পাতা রস করে খান তাহলে আপনার পেটের যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।মোট কথা থানকুনি পাতা আপনার শরীরের আমাশয় রোগসহ যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।আপনার শরীরের সুস্থ বজায় রাখতে অনেক কার্যকর।
ডায়রিয়া হলে কি মসুর ডালের স্যুপ খাওয়া উচিত
আমাশয় রোগ সাধারণত পুষ্টি হীনতার কারণে হয়ে থাকে।মানুষের শরীরের পুষ্টি যোগাতে বিভিন্ন খনিজ উপাদান সাহায্য করে থাকে।যখন শরীরে এই পুষ্টি উপাদানগুলোর ঘাটতি দেখা দেয় তখন আমাশয় রোগ দেখা দেয়।আমাশয় রোগ শুধুমাত্র পুষ্টিহীনতার কারণে হয় না।পানি শূন্যতার কারণেও হয়ে থাকে।এজন্য শরীরের পুষ্টি উপাদানগুলো বজায় রাখতে তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।যেমন:স্যুপ।আপনি বিভিন্ন জিনিস দিয়ে স্যুপ বানায় খেতে পারেন।যেমন:মুরগির মাংস,কুমড়া,মসুর ডাল ইত্যাদি।এক্ষেত্রে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, স্যুপে বেশি তেল এবং মসলা কম পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে।মসুর ডালের স্যুপ ডায়রিয়া এবং আমাশয় রোগ দূর করতে অনেক কার্যকর।মসুর ডালে রয়েছে, ফাইভার যা আপনার সুস্থতার জন্য অনেক উপকারী।তাই মসুর ডালের স্যুপ খেতে পারেন তবে বেশি পরিমাণে খেলে শরীরের জন্য কার্যকর নাও হতে পারে। তাই পরিমাণ মতো খান এবং তেল, মসলা সিমীত পরিমাণ ব্যবহার করুন।
আমাশয় রোগীর খাদ্য তালিকা
ক্রমিক নং | খাবারের নাম | বিবরণ |
---|---|---|
1 | ভাতঃ | সহজ পাচ্য খাবার |
2 | নরম খিচুড়িঃ | এতে প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে। |
3 | আলু ভর্তাঃ | নরম ও সহজ পাচ্য খাবার। |
4 | সেদ্ধ লাউঃ | এতে পানি থাকে এবং সহজ পাচ্য। |
5 | সেদ্ধ ঝিঙ্গাঃ | নরম ও সহজ পাচ্য খাবার। |
6 | স্যালাইনঃ | পানি শূন্যতা দূর করে। |
7 | টক দুই(সাদা চিনি ছাড়া) ঃ | প্রোবায়োটিক অন্ত্রের জন্য উপকারী। |
6 | স্যালাইনঃ | পানি শূন্যতা দূর করে। |
7 | টক দুই(সাদা চিনি ছাড়া) ঃ | প্রোবায়োটিক অন্ত্রের জন্য উপকারী। |
8 | মুগ বা মসুর)ডাল ঃ | প্রোটিনের উৎস। |
9 | তেল ছাড়া সেদ্ধ মাছঃ | হালকা প্রোটিন |
10 | সাবুদানা( জল দিয়ে তৈরি)ঃ | সহজ পাচ্য |
11 | মিষ্টি কুমড়া সেদ্ধঃ | সহজ পাচ্য |
12 | কাঁচকলা সেদ্ধঃ | সহজ পাচ্য তবে কোষ্ঠ কাঠিন্য বাড়তে পারে। |
আমাশয় হলে বারবার পাতলা পায়খানা হওয়ার কারণ
আমাশয় রোগ হলে মানুষের পেটে একধরনের অসস্থি দেখা দেয়।যেমন পেটে ব্যাথা আর সাথে ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হওয়া।এটি সাধারণত দেহে পানি শূন্যতার কারণে হয়ে থাকে।এছাড়াও দেহে বিভিন্ন পরজীবী এবং ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে। তবে এতে বেশি দুশ্চিন্তার কোন কারণ নাই।এ রোগ সাধারণত ৭-৮ দিন স্থায়ী হয় তারপর অটোমেটিক ঠিক হয়ে যায়।অপরিষ্কার থাকার ফলে এ ধরণের ব্যাক্টেরিয়া আমাদের সংস্পর্শে আসে।আরও পড়ুনঃ পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক করার নিয়ম জেনে নিন
আমাশয় হলে বারবার পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
আমাশয় রোগ যেহেতু বিভিন্ন ভাইরাস এবং ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণের ফলে হয়ে থাকে তাই আমাদের কে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকতে হবে এবং দেহে যাতে পানি শূন্যতা না হয় তাই,প্রতিদিন ৭-৮ গ্লাস পানি পান করতে হবে।আপনার যদি অনেক বেশি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে (ORS) স্যালাইন খেতে পারেন। এটা আপনার শরীরের পানি শূন্যতা কমাতে অনেক বেশি কার্যকর।এছাড়াও সমস্যাটি অনেক গুরুতর হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চললে আপনি দ্রুত সুস্থ হয়ে যেতে পারেন।
আমাশয় রোগের ঔষধের নাম কি
আমাশয় রোগ প্রতিরোধে সবচেয়ে যে বিষয় টি বেশি কার্যকর তার হলো,পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা।পরিষ্কার পানি এবং স্বাস্থ্য সম্মত খাবার খাওয়া।পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম এবং বিশ্রাম নেওয়ার মাধ্যমে দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব।কখনও কখনও আমাশয় রোগটির তীব্রতা বেড়ে গেলে ওষুধ সেবন করতে হবে।তার আগে জানা প্রয়োজন কি জন্য সমস্যাটি হয়েছে।- Ciprofloxacin
- Azithromycin
- Ceftriaxone
আমাশয় কমাতে সাস্থ্য সচেতনতার গুরুত্ব
আমাশয় মানুষের শরীরে একটি সাধারণ রোগ,এটি প্রায় সময় প্রায়ই মানুষের হতে দেখা যায়।এগুলো সাধারণত সাস্থ্যোর প্রতি অসচেতনার কারণে হয়ে থাকে।তাই প্রতিনিয়ত পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে,পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো উচিত।আমাশয় হলে সাধারণত পেট ব্যাথা,ঘন ঘন পাতলা পায়খানা ইত্যাদি সমস্যাগুলো দেখা দেয়।আরও পড়ুনঃ ছোট বাচ্চাদের বাইকের দাম কত
এই সমস্যাগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং সাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকলে শুধুমাত্র আমাশয় নয় যে কোনো রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।তাই আমাদের অসাস্থ্যকর জীবনযাত্রাকে সাস্থ্যকর জীবনযাত্রায় পরিণত করতে হবে।লেখকের শেষ মন্তব্য
আমাশয় একটি সাধারণ রোগ,তাই আমাশয় রোগ সহ যে কোনো রোগ প্রতিরোধে সাস্থ্যকর জীবন যাপন গুরুত্বপূর্ণ।আমাশয় রোগ হলে প্রোটিন এবং ভিটামিন জাতীয় খাবার খেতে হবে।যাতে করে,দ্রুত শরীরের দুর্বলতা কাটিয়ে সুস্থ হতে পারেন।আমরা আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমাশয় হলে কোন খাবারগুলো খাবেন, কোন খাবারগুলো থেকে বিরত থাকবেন,আমাশয় রোগীর খাদ্য তালিকা,
কি পাতা খেলে আমাশয় রোগ ভালো হয় এসকল বিষয় তুলে ধরেছি।আপনি কিভাবে এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন এসকল টিপস দিয়েছি। আশা করি পোস্ট টি পড়ার মাধ্যমে আপনি ভালোভাবে বুঝতে পারছেন।এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
এমন সব তথ্য জানতে আমাদের সাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
রিফাত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url