বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার ৭টি পরীক্ষিত কৌশল

নিম পাতার বড়ি কেন খাবেনবিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার ৭টি পরীক্ষিত কৌশল জেনে নিন এবং সফলভাবে পরিক্ষা দিয়ে আপনিও ভার্তি হন আপনার সপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়।বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া মানে শুধুমাত্র আপনার একটা ডিগ্রি অর্জন হয় সাথে আপনার ক্যারিয়ারও গোড়ে তোলা।

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার ৭টি কৌশল

বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পাওয়া ততোটা সোজাও না আবার ততোটা কঠিনও না,যদি আপনি সঠিক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন।বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষায় ভালো করতে হলে শুধুমাত্র পড়লেই হবে না সাথে জানতে হবে পরিক্ষায় ভালো করার কার্যকরী কৌশল।তাই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ুন এবং বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার ৭টি পরীক্ষিত কৌশল জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ- বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার ৭টি পরীক্ষিত কৌশল

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার ৭টি পরীক্ষিত কৌশল

বর্তমান সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিক্ষা শুধু পরিক্ষাই নয় এটা এখন একটা যুদ্ধ ক্ষেত্রের মতো।একজন যোদ্ধার কাছে ভালো অস্ত্র থাকলেই যে,সে সফল হবে এমনটা না,সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজন কার্যকরী কৌশল।তাই বিশ্ববিদ্যালয় নামক যুদ্ধ ক্ষেত্রে ভর্তি পরিক্ষায় ভালো করার ৭টি কার্যকরী কৌশল জানুন।

  • সিলেবাস ভালোভাবে জানুনঃ আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য পরিক্ষা দিবেন সে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট অথবা সার্কুলার থেকে আপনি যে বিষয়ে (বিজ্ঞান,বাণিজ্য,কলা) পরিক্ষা দিতে চান তার পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস সংগ্রহ করুন।কোন বিষয়ে পরিক্ষা হবে এবং কোন টপিকের উপর কেমন প্রশ্ন হবে? অনেক সময় HSC সিলেবাসের বাইরে থেকে প্রশ্ন আসে,আগে আপনি দেখুন আপনার গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাগুলো যেসব অধ্যা থেকে বেশি প্রশ্ন আসে।এতে করে আপনার সিলেবাস কম্পিলিট করতে সুবিধা হবে।অপ্রয়োজনীয় জিনিস পড়ে সময় নষ্ট হবে না।এতে করে আপনার সিলেবাস কম্পিলিট করার একটা রোডম্যাপ তৈরি হবে।

  • পুরনো প্রশ্ন সমাধান করুনঃ আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য আবেদন করবেন ভাবছেন সে বিশ্ববিদ্যালয়ের গত ভর্তি পরিক্ষার প্রশ্ন গুলো দেখুন।সে প্রশ্ন গুলো কেমন এবং কোন টপিকের উপর বেশি প্রশ্ন আসে সেসব বিষয়ে ধারুণা নেন এবং পুরনো প্রশ্নগুলো সমাধান করুন।

ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার ৭টি কৌশল
  • বিগত ৫-১০ বছরের ভর্তি পরিক্ষার প্রশ্ন সংগ্রহ করুনঃ সংগ্রহ করা প্রশ্ন বাসায় প্রাকটিস করুন এবং যেখানে বেশি সমস্যা হচ্ছে সেই বিষয়টা আরো ভালো করে পড়ুন এবং আপনার দুর্বলতা দূর করুন।বাসায় বসে ঘড়ি ধরে আপনার সংগ্রহ করা প্রশ্ন পরিক্ষা দেন এতে করে আপনার সমস্যা বের হবে এবং পরিক্ষার হলে আপনার নার্ভাসনেস কাটাবে।আর আপনার সমস্যা কোথায় হচ্ছে?,কেন হচ্ছে? আইডেন্টিফাই করুন এবং দুর্বলতার জায়গাগুলো আরও উন্নত করুন।
  • একটি নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করুনঃ পড়ালেখায় ভালো করতে হলে রুটিন তৈরি করা জরুরি।রুটিন ছাড়া চললে আপনার সিলেবাস কম্পিলিট হবে না।আপনার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষায় সফল হওয়ার জন্য রুটিন তৈরি করে পড়া খুবই জরুরি।রুটিন তৈরি করার সময় বাস্তব সম্মত রুটিন তৈরি করুন,যে রুটিন আপনি মেনে চলতে পারবেন।আপনার খাওয়া দাওয়া,পড়ালেখা,ঘুম ইত্যাদির জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় ভাগ করুন এবং রুটিনটি কার্যকর করুন।আপনি যে সময়ে বেশি পড়তে পারবেন সে সময়ে আপনার গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট গুলো রাখুন।একটি রুটিন আপনার পরিক্ষার আগে সিলেবাস কম্পিলিট করে,আপনাকে চাপমুক্ত রাখতে সাহায্য করবে।

  • নোট তৈরি করুনঃ নোট তৈরি করার মাধ্যমে আপনার পড়া আরও বেশি মনে থাকবে এবং আপনার পড়তেও সুবিধা হবে।পরিক্ষার আগে খুব সহজে এবং কম সময়ে বড় একটা সিলেবাস রিভিশন করে পরিক্ষার হলে যেতে পারবেন।এজন্য পড়ার সময় গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হাইলাইট করে রাখুন অথবা নিজে খাতায় নোট করে রাখুন।

  • গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বারবার পড়ুনঃ পরিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো বার বার পড়ুন এতে করে আপনার ঐ বিষয়ের উপর প্রশ্ন এবং উত্তর বেশিদিন মনে থাকবে।একদিন পড়ে রেখে দিলে আপনি কিছুদিন পরে আবার ভুলে যেতে পারেন।এজন্য রিভিশন করা জরুরি।

  • মক টেস্ট দিনঃ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষার আগে মক টেস্ট দিন এতে করে আপনার দুর্বলতার দিকগুলো বুঝতে পারবেন এবং আপনার দুর্বলতা উন্নত করতে পারবেন।এটি আপনার পরিক্ষার হলে বসার জন্য আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।

বি:দ্রঃ- শরীর সুস্থ রাখুন।পড়ালেখার পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম দিন এবং আপনার খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখুন।আপনি যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে আপনার পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটবে।পড়াশোনায় মন বসবে না।তাই সুস্থ থাকলে শরীর,মন ভলো থাকবে।এতে করে আপনার পড়াশোনাও ভালো হবে।

ভর্তি পরিক্ষার প্রস্তুতির জন্য সেরা অনলাইন রিসোর্স ও YouTube চ্যানেল

বর্তমান সময়ে শুধুমাত্র প্রাইভেট এবং কোচিং সেন্টারে পড়াশোনা করা যায় না।এখন ইউটিউব চ্যানেল,বিভিন্ন অ্যাপ এবং ফেজবুক পেজের মাধ্যমে প্রাইভেট পড়া যায়।সেই অনলাইন পড়াশোনা সার্ভিস চ্যানেলগুলো পড়াশোনা সহজ করার জন্য করে দেয়।তারা বিভিন্ন নোটস তেরি করে দেয়।ভর্তি পরিক্ষার জন্য বিভিন্ন মডেল টেস্ট,শিট ইত্যাদি পাওয়া যায়।যা আপনার ভর্তি পরিক্ষার জন্য চমৎকার প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে।

বর্তমান সময়ে শিক্ষার্থীদের অনলাইন পড়াশোনায় অন্যতম সাইটগুলোর মধ্যে সেরা সাইট 10 Minute School এছাড়া,আরও অন্যান্য পড়াশোনার অনলাইন সাইট রয়েছে যেমন: উদ্ভাস উম্মেস।এগুলো বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের অনলাইন পড়াশোনার জন্য সেরা সাইটগুলোর মধ্যে অন্যতম।

আপনি যদি চান অনলাইনে কোনো প্রকার কোর্স ফি ছাড়া একদম ফ্রি-তে পড়াশোনা করতে সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেল দেখতে পারেন তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষার প্রস্তুতির জন্য ফ্রি ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল আপলোড করে থাকে।যেমন: Adnan blog, Edu fixup ইত্যাদি।এছাড়াও,অনলাইনে পড়াশোনার জন্য কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ রয়েছে যার মাধ্যমে আপনার ভর্তি পরিক্ষার প্রস্তুতি কেমন যাচাই করতে পারেন? বিভিন্ন ধরণের মডেল টেস্ট দিতে পারবেন।যার ফলে আপনার দুর্বলতাগুলো বের হবে এবং সেই দুর্বলতার জায়গা গুলো আরও উন্নত করতে পারবেন।যা আপনার পরিক্ষার জন্য আত্নবিশ্বাসী করে তুলবে।

পড়ায় মনােযােগ ধরে রাখতে ও মানসিক চাপ কমাতে কী করবেন?

পড়াশোনায় সাকসেসফুলি হতে হলে আপনার পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ ধরে রাখতে হবে।তাই পড়ায় মনােযােগ ধরে রাখতে ও মানসিক চাপ কমাতে কী করবেন? নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ-
পড়ায় মনােযােগ ধরে রাখতে ও মানসিক চাপ কমাতে করণীয়
  • প্রথমত আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম নিশ্চিত করতে হবে।এতে আপনার শরীর মন ভালো থাকবে।শরীর মন যখন ভালো থাকবে তখন পড়াশোনায়ও মনে বসবে।তাই দৈনিক ৭-৮ ঘন্টা ঘুম দিন।
  • আপনার যখন পড়াশোনা করতে ভালো লাগবে না।বোর মনে হবে তখন পড়ার মাঝখানে ৮-১০ মিনিট বিরতি নিন।এতে আপনার ব্রেন আবার সতেজ হবে।বাইরে জানালা দিয়ে তাকান ভালোলাগার কিছু কাজ করুন।
  • যখন অতিরিক্ত প্রেশার মনে হবে তখন ৫ মিনিট চোখ বুজে থাকুন এবং গভীর শাস নিন ফলে আপনার চাপ কমবে।চাইলে যোগা করতে পারেন।
  • সবসময় না পড়ে বিকালে ৩০-৬০ মিনিট বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিন।বাইরে হাঁটাচলা করুন।
অর্থাৎ,পড়ায় মনােযােগ ধরে রাখতে ও মানসিক চাপ কমাতে মেইন ফ্যাক্টর আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে।নিজে সুস্থ থাকলে এবং উপরিউক্ত নিয়ম ফলো করে আশা করি আপনার চাপ কমবে।

মডেল টেস্ট ও প্রশ্ন অনুশীলনের গুরুত্ব

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষার জন্য মডেল টেস্ট দেওয়া জরুরি।নিম্নে মডেল টেস্ট ও প্রশ্ন অনুশীলনের গুরুত্ব তুলে ধরা হলোঃ-

  1. এতে করে আপনার কোন প্রশ্নের জন্য কতটা সময় লাগাতে হবে বুঝতে পারবেন।
  2. ভর্তি পরিক্ষার সময় নির্দিষ্ট সময়ে মধ্যে প্রশ্ন লেখা শেষ করতে পারবে।
  3. তোমার কোন টপিকের উপর বেশি সমস্যা সেটা আইডেন্টিটিফাই করতে পারবে এবং ঐ টপিকের দুর্বলতার দিকগুলো আরও উন্নত করতে পারবে।
  4. একইরকম প্রশ্ন পরিক্ষায় আসলে তার সমাধান দ্রুত করতে পারবেন।
  5. নিজের উপর আত্নবিশ্বাস বাড়বে।যা আপনার ভর্তি পরিক্ষায় ভালো করার জন্য মূল হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।

অর্থাৎ,মডেল টেস্ট ও প্রশ্ন অনুশীলন আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষায় ভালো করার প্রস্তুতি আরও মজবুত করে তুলবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষায় সফল হতে সাহায্য করবে।

ভর্তি পরীক্ষায় সফলদের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় সফলদের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।এতে করে আপনি তাদের কাছে থেকে কিছু বাস্তবিক অভিজ্ঞতা জানতে পারবেন।এতে করে আপনার কোনো ক্ষেত্রে কি করা উচিত বুঝতে পারবেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পরিক্ষায় যারা সফল হয়েছে তাদের থেকে আপনি আর বেশ কিছু জানতে পারবেন।তারা কেমন পড়াশোনা করতো,পড়াশোনার সময় কোন বিষয় গুলোর প্রতি বেশি জোর দিত ইত্যাদি।ভর্তি পরিক্ষার প্রস্তুতির জন্য সফলদের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ আপনার খুব কাজে দিবে।

ভর্তি পরীক্ষার আগের দিন রাত ও পরীক্ষার দিনের প্রস্তুতি

ভর্তি পরীক্ষার আগের রাত ও পরীক্ষার দিনের প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে পারলে পরিক্ষায় সফল হতে বড় ভুমিকা পালন করবে।নিম্নে পরীক্ষার আগের রাত ও পরীক্ষার দিনের প্রস্তুতি তুলে ধরা হলোঃ-
ভর্তি পরীক্ষার আগের দিন রাত ও পরীক্ষার দিনের প্রস্তুতি

  • পরিক্ষার আগের রাতে অতিরিক্ত কিছু পড়তে যাবেন না।
  • পুরনো পড়া একবার রিভিশন দিন।আর,নিজের তৈরি করা নোট গুলো ভাবেভাবে দেখুন।নোটস রিভিশন দিলে সময়ও কম লাগবে।
  • রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম নিশ্চিত করুন।এতে করে পরিক্ষার হলে আপনার মন ফ্রেশ থাকবে।
  • মাথা ঠান্ডা রাখুন,পরিক্ষার সময় বেশি উত্তেজিত হবেন না।
  • বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে খাবার খেয়ে বের হবেন।নয়তো পরিক্ষার সময় পেটে অস্তিত্ব বোধ হতে পারে।
  • পরিক্ষার হলে তাড়াতাড়ি পৌঁছাবেন। ২০ থেকে ২৫ মিনিট আগে এবং আপনার আশেপাশের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন।
  • পরীক্ষার সময় যে প্রশ্নগুলো সহজ এবং আপনি ভালো পারবেন সেগুলো আগে উত্তর করুন।
  • কঠিন প্রশ্ন আগে লিখতে গিয়ে সময় নষ্ট করেন না।আর,নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং আপনার সেরাটা দিয়ে পরিক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করুন।

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় না টিকলে,হতাশ না হয়ে কী করবেন? সতর্কতা

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় না টিকাটা খুবই স্বাভাবিক। যদি আপনি না টিকেন তাহলে ভাবুন আপনার সমস্যাগুলো কোথায় ছিল এবং আপনি পরিক্ষায় কোন ভুলগুলো করেছেন? এবং আপনার সেই ভুল গুলো সুধরে নিন।নতুন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স নেওয়ার চেষ্ঠা করুন।হতাশ না হয়ে অন্য কোনো রাস্তা খুঁজুন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পেলে মনে খারাপ থাকাটা স্বাভাবিক তবে নিজেকে সামলে নিতে হবে এবং নিজেকে নতুনভাবে তৈরি করতে হবে।সফলতার জন্য বিকল্প পদ্ধতি খুজে বের করুন।বাইরে বন্ধু বান্ধবের সাথে একটু সময় কাটান,এতে আপনার মানুষিক চাপ কমবে।

শেষ মন্তব্য

পাঠক আজকে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষায় সফল হওয়ার ৭ টি কৌশল জানলাম তো এগুলো আপনি মানলেই যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবেন এমনটা নয়।আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে এমন নিয়মিত কৌশলের সাথে পড়াশোনা করতে হবে। তাহলেই ভর্তি পরিক্ষায় সফল হওয়া সম্ভব।আপনি যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষায় সফল হতে উপরিউক্ত কৌশল গুলো মেনে চলেন এবং নিয়মিত রুটিন অনুযায়ী ভালো করে পড়াশোনা করেন ইনশাআল্লাহ।আপনি ভর্তি পরিক্ষায় সফল হবেন।

আর্টিকেল টি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিফাত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url