মোবাইল থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করার অ্যাপ/ওয়েবসাইট ২০২৫ দেখুন
ইসলামের দৃষ্টিতে ধনী হওয়ার বৈধ উপায়ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে চান? আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করেই এটা সম্ভব। আজকের দিনে এমন অনেক অ্যাপ ও ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলো আপনাকে বিনামূল্যে টাকা ইনকাম করার সুযোগ করে দেয়। তাই আজকের পোস্ট থেকে মোবাইল বা কম্পিউটার দিয়ে ফ্রি ইনকাম করার অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই এবং কোন ধরণের অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার থেকে দূরে থাকবেন। আপনার জন্য সহজ উপায় চলুন, সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ধাপে ধাপে জেনে নেই।
বর্তমান সময়ে, অনলাইন ইনকাম অনেকের কাছেই খুব জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। বিশেষ করে ছাত্রছাত্রী ও বেকারদের জন্য এটা খুবই উপযোগী। আপনি যদি বিনামূল্যে টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে এই ব্লগ পোস্টটি আপনার জন্য। এই পোস্টে পাবেন মোবাইল দিয়ে ফ্রী ইনকামের সহজ টেকনিক।
সূচিপত্রঃ মোবাইল থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করার অ্যাপ/ওয়েবসাইট
- মোবাইল থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করার সেরা উপায়
- অ্যাপ ব্যবহার করে ইনকাম
- জনপ্রিয় কয়েকটি অ্যাপ
- ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম
- কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট
- বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায়
- পে-প্যাল (PayPal) ব্যবহারের মাধ্যমে আয়
- গিগ ওয়ার্ক (Microtask) সাইট থেকে আয়
- অনলাইনে কামাই (Online Income) শুরু করতে কি লাগবে?
- ফ্রি টাকা ইনকাম নিয়ে- শেষ মন্তব্য
মোবাইল দিয়ে ফ্রি টাকা ইনকাম করার সেরা উপায়
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় আছে। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় উপায় নিয়ে আলোচনা করা হলো:
- অ্যাপ ব্যবহার করে ইনকাম
- ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম
- ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম
অ্যাপ ব্যবহার করে ইনকাম
বর্তমানে প্লে স্টোরে এমন অনেক অ্যাপ পাওয়া যায়, যেগুলো ব্যবহার করে আপনি সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারেন। এই অ্যাপগুলো সাধারণত কিছু সহজ কাজ দিয়ে থাকে, যেমন -
- ভিডিও দেখা
- গেম খেলা
- সার্ভে করা
- অ্যাপ ডাউনলোড করা
এই কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনি কিছু টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
জনপ্রিয় কয়েকটি অ্যাপ
- Swagbucks: এটি একটি জনপ্রিয় অ্যাপ, যেখানে আপনি সার্ভে করে, ভিডিও দেখে এবং গেম খেলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। Swagbucks আপনাকে বিভিন্ন গিফট কার্ড ও পেপালের মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকে।আমি নিজে যখন swagbucks ব্যবহার করেছিলাম তখন প্রথম মাসে মাত্র ১০$ আয় করেছিলাম। কিন্তু নিয়মিত কাজ করে পরবর্তী ২ মাসে ৪০$ বা প্রায় ৪০০ টাকা মতো আয় করেছিলাম।এটি খুবই বিশ্বস্ততার সাথে পেমেন্ট করে থাকে। নিচে আমার pay pal payment screen shot দেওয়া হলো👇
- Google Opinion Rewards: গুগল অপিনিয়ন রিওয়ার্ডস অ্যাপটি সার্ভে করার জন্য সেরা। এখানে আপনি বিভিন্ন বিষয়ে আপনার মতামত দিয়ে গুগল প্লে স্টোর ক্রেডিট অথবা পেপালের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
- TaskRabbit: টাস্কর্যাবিট অ্যাপটি ছোট ছোট কাজ করার জন্য উপযুক্ত। আপনি যদি কোনো বিশেষ কাজে দক্ষ হন, তাহলে এই অ্যাপের মাধ্যমে কাজ খুঁজে নিতে পারেন।
- Foap: যাদের ছবি তোলার অভ্যাস আছে, তাদের জন্য Foap একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি আপনার তোলা ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই সাইটে ১ টি ছবির মূল্য ৫ ডলার হয়ে থাকে যা বাংলাদেশি টাকায় "৫০০-৬০০" টাকা। তবে মাঝে mission হয় যেখানে বড় বড় কোম্পানি ছবি চেয়ে থাকে সেখানে আপনি যদি যুক্ত হন এবং আপনি ছবি সিলেক্ট হলে ৫০$ থেকে ৪০০$ পর্যন্ত ছবির মূল্য পেতে পারেন।এখানে যাদের পোর্টফলিও এবং ফলোয়ার বেশি তাদের আয়ের সুয়োগ বেশি।আপনি এখানে নতুন অবস্থায় কাজ শুরু করার সময় যে কোনো একটা নিশে ছবি পোস্ট করুন এবং সঠিক ট্যাগ টাইটেল ব্যবহার করুন এতে করে আপনার পোস্ট গুলো সার্চে বার বার আসবে ফলে বিক্রির সম্ভবনা বেড়ে যাবে এখানে প্রথম দিন আসলেই ইনকাম হবে আপনাকে নিয়মিত ২-৩ টা পোস্ট করে যেতে হবে তাহলে ধীরে আপনার ফলোয়ার বাড়তে থকবে এতে করে ২-৩ মাস পরে দেখবেন ১৫-২০ হাজার টাকা ইনকাম অনা-আসে করতে পারছেন।
ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম
অ্যাপের পাশাপাশি অনেক ওয়েবসাইটও রয়েছে, যেগুলো আপনাকে অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ দেয়। এই ওয়েবসাইটগুলোতে সাধারণত বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়, যেমন -
- ডাটা এন্ট্রি
- আর্টিকেল লেখা
- অনুবাদ করা
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
এই কাজগুলো করে আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন।
কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট
কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট আছে যেগুলো ব্যবহার করে মাসে হ্যান্ডসাম পরিমাণে একটা আর্নিং করা যায়। নিম্নে জনপ্রিয় কিছু ওয়েবসাইট তুলে ধরা হলোঃ-
- Upwork: আপওয়ার্ক একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ খুঁজে নিতে পারেন, যেমন - লেখালেখি, ডিজাইন, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি।
- Freelancer: ফ্রিল্যান্সার ডটকম আরেকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট, যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ খুঁজে নিতে পারেন। এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রোজেক্ট পাওয়া যায়, যেগুলোতে বিড করে আপনি কাজ পেতে পারেন।
- Amazon Mechanical Turk: অ্যামাজন মেকানিক্যাল তুর্ক (MTurk) একটি মাইক্রোটাস্কিং ওয়েবসাইট। এখানে আপনি ছোট ছোট কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই সাইটে কাজ করা বেশ সহজ এবং যে কেউ করতে পারে।
- দারাজ (Daraz): আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা করতে চান, দারাজ হতে পারে আপনার জন্য একটি ভালো প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি আপনার পণ্য বিক্রি করে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
উপরিউক্ত ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করা সম্ভব তবে আপনাকে প্রতিনিয়ত ২-৩ ঘন্টা সময় দিতে হবে এবং যে কোনো বিষয়ে ভালো পরিমানে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। যদি আপনার ভালো লেখার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সেটা কাজে লাগাতে পারেন। লেখালেখি কাজটা ১-২ ঘন্টা সময় দিলেই হয়ে যায়। আমিও upwork থেকে লেখালেখি করে ইনকাম করেছি।এই কাজটা বেতন ভুক্ত বা পোস্ট প্রতি পেমেন্ট ক্লায়েন্টের সাথে চুক্তি করে নিয়ে কাজ করতে পারেন অথবা নিজে ওয়েবসাইট বানিয়ে নিজে কাজ করতে পারেন।যদি নিজে ওয়েবসাইট বানিয়ে লেখালেখি কাজ করেন তাহলে আপনি পাবেন ইনকামের অনেক গুলো উপায় একসাথে। adsense বিজ্ঞাপন সহ বিভিন্ন প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্যাসিভ ইনকামের সুযোগ। তাই আমি ব্লগিং অর্থাৎ, লেখালেখি কাজটা বেছে নিই।
ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম
ফ্রিল্যান্সিং হলো অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করার একটি জনপ্রিয় উপায়। এখানে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হলো:
- ফাইভার (Fiverr)
- গুরু (Guru)
- পিপল পার আওয়ার (PeoplePerHour)
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার টিপস
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য আপনাকে প্রথম যে কোনো বিষয়ে ভালো পরিমানে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।তারপর আপনার প্রোফাইল সেটআপ করুন। সহজ এবং সুন্দর ভাবে সবকিছু সাজিয়ে গুছিয়ে আপনার প্রোফাইল তৈরি করুন, যাতে বায়ার সহজে আপনার কাজের স্কিল, দক্ষতা বুঝতে পারে। আপনার কাজের প্রতি তার পজিটিভ চিন্তা ভাবনা তৈরি হয়। আপনার প্রোফাইলে আপনি কোন ধরণের টুলস ইউজ করেন এসব তথ্য দিয়ে রাখতে পারেন এগুলো আপনাকে কাজ পেতে আরও সাহায্য করবে।
প্রোফাইল ঠিক হলে আপনার কাজের জন্য gig তৈরি করুন সঠিকভাবে গিগ optimize করুন। সঠিক আকর্ষণীয় টাইটেল ডেসক্রিপশন এবং ট্যাগ ব্যবহার করুন।এতে করে আপনার গুগল সার্চে উপরে আসবে ক্লায়েন্ট বেশি পাবেন। বেশ বেশি কাজ পেতে বিভিন্ন টেকনিক অবলম্বন করুন, নতুন নতুন টুলসের ব্যবহার শিখুন। Canva, photoshop ব্যবহারের পাশাপাশি বর্তমানে অনেক এআই টুলস আছে যেগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার কাজের জন্য সুবিধা হবে এবং কাজটি সুন্দর হবে। ক্লায়েন্ট খুশি হলে অনেক সময় টিপস দেয় যা আপনার জন্য extra ইনকাম হয়ে গেল। চলুন নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু টিপস তুলে ধরা হলো যা আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে সাহায্য করবে।
- নিজের দক্ষতা চিহ্নিত করুন।
- একটি ভালো প্রোফাইল তৈরি করুন।
- কাজের জন্য বিড করুন।
- সময়মতো কাজ জমা দিন।
মনে রাখবেন, ফ্রিল্যান্সিংয়ে একদিনে সফল হওয়া সম্ভব নয়। আপনাকে এখানে ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে হবে। সপ্তাহে ২-৩ টা গিগ পোস্ট করতে হবে। ধৈর্য ধরে ১-২ মাস ভালোভাবে সময় দিলে ইনশাআল্লাহ আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হবেন।
বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায়
বিকাশ বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস। বিকাশের মাধ্যমে সরাসরি টাকা ইনকাম করার কিছু উপায় নিচে দেওয়া হলো:
- রেফারেল প্রোগ্রাম
- ক্যাশব্যাক অফার
- এজেন্ট ব্যাংকিং
রেফারেল প্রোগ্রাম
বিকাশের রেফারেল প্রোগ্রামের মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুদের বিকাশ ব্যবহার করতে উৎসাহিত করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। যখন আপনার বন্ধু আপনার রেফারেল কোড ব্যবহার করে বিকাশ একাউন্ট খুলবে, তখন আপনি এবং আপনার বন্ধু উভয়েই কিছু টাকা বোনাস পাবেন।
ক্যাশব্যাক অফার
বিকাশ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের ক্যাশব্যাক অফার দিয়ে থাকে। এই অফারগুলোর মাধ্যমে আপনি কেনাকাটা করে কিছু টাকা ফেরত পেতে পারেন।
এজেন্ট ব্যাংকিং
আপনি যদি বিকাশের এজেন্ট হতে পারেন, তাহলে টাকা লেনদেনের মাধ্যমে কমিশন ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে বিকাশের এজেন্ট হওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে।
পে-প্যাল (PayPal) ব্যবহারের মাধ্যমে আয়
পে-প্যাল একটি আন্তর্জাতিক অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম। পে-প্যাল ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারেন।
- ফ্রিল্যান্সিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- অনলাইন সার্ভে
ফ্রিল্যান্সিং
অনেক ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম পে-প্যালের মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন, তাহলে পে-প্যালের মাধ্যমে আপনার আয় গ্রহণ করতে পারেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং
এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্য কোনো কোম্পানির পণ্য বিক্রি করে কমিশন ইনকাম করা। অনেক এফিলিয়েট প্রোগ্রাম পে-প্যালের মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকে।
অনলাইন সার্ভে
কিছু অনলাইন সার্ভে ওয়েবসাইট পে-প্যালের মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকে। আপনি এই ওয়েবসাইটগুলোতে সার্ভে করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
গিগ ওয়ার্ক (Microtask) সাইট থেকে আয়
গিগ ওয়ার্ক বা মাইক্রোটাস্কিং ওয়েবসাইটগুলো ছোট ছোট কাজ করার সুযোগ দেয়। এই কাজগুলো সাধারণত খুব সহজ হয় এবং যে কেউ করতে পারে। কিছু জনপ্রিয় মাইক্রোটাস্কিং ওয়েবসাইট হলো:
- Amazon Mechanical Turk (MTurk)
- Clickworker
- Microworkers
Amazon Mechanical Turk (MTurk)
অ্যামাজন মেকানিক্যাল তুর্ক (MTurk) একটি জনপ্রিয় মাইক্রোটাস্কিং ওয়েবসাইট। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
Clickworker
ক্লিকওয়ার্কার একটি জার্মান ওয়েবসাইট, যেখানে আপনি টেক্সট রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, এবং সার্ভে করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
Microworkers
মাইক্রোওয়ার্কার্স একটি পুরনো এবং জনপ্রিয় মাইক্রোটাস্কিং ওয়েবসাইট। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে কামাই (Online Income) শুরু করতে কি লাগবে?
অনলাইনে কামাই শুরু করার জন্য আপনার কিছু জিনিসের প্রয়োজন হবে। সেগুলো হলো:
- একটি মোবাইল ফোন অথবা কম্পিউটার
- ইন্টারনেট সংযোগ
- একটি ইমেইল এড্রেস
- ধৈর্য এবং অধ্যবসায়
একটি মোবাইল ফোন অথবা কম্পিউটার
অনলাইনে কাজ করার জন্য আপনার একটি মোবাইল ফোন অথবা কম্পিউটার লাগবে। মোবাইল ফোন দিয়ে কাজ করা সহজ হলেও, কম্পিউটারে কাজ করা বেশি সুবিধাজনক।
ইন্টারনেট সংযোগ
অনলাইনে কাজ করার জন্য আপনার একটি স্থিতিশীল ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া আপনি অনলাইনে কাজ করতে পারবেন না।
একটি ইমেইল এড্রেস
অনলাইনে কাজ করার জন্য আপনার একটি ইমেইল এড্রেস লাগবে। ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে একাউন্ট খুলতে পারবেন।
ধৈর্য এবং অধ্যবসায়
অনলাইনে কামাই করার জন্য আপনার ধৈর্য এবং অধ্যবসায় থাকতে হবে। প্রথম দিকে আপনি হয়তো বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না, কিন্তু চেষ্টা চালিয়ে গেলে অবশ্যই সফল হবেন।
ফ্রি টাকা ইনকাম নিয়ে- শেষ মন্তব্য
ফ্রি টাকা ইনকাম করার অনেক সুযোগ থাকলেও, আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। অনেক ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ আছে, যেগুলো প্রতারণামূলক। তাই, কাজ শুরু করার আগে ভালোভাবে যাচাই করে নিন। দ্রুত আয়ের লোভে কোনো প্রকার অবৈধ কাজে জড়িত হবেন না।
ধৈর্য ধরে চেষ্টা করলে আপনি অবশ্যই অনলাইন থেকে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ইচ্ছাশক্তি আর পরিশ্রমই আপনাকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যাবে।তাহলে আর দেরি কেন, আজই শুরু করুন আপনার অনলাইন ইনকামের যাত্রা!


রিফাত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url